মৎস্যজীবী জেলে সম্প্রদায়ের পাঁচ দফা দাবি
রতন আলী মোড়ল, শরিয়তপুর প্রতিনিধি: জাটকা সংরক্ষণ ও মা ইলিশ অভিযান চলাকালীন ৮ মাস ২২ দিন বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আহরন করে তা বন্ধ থাকা। বি জি এফ চাউল শত ভাগ জেলে কে ৬০ কেজি চাউল এবং ২০০০ টাকা ৮ মাস দিতে হইবে বদ্ধ জলমহাল ইজারা জেলেদের সংগঠনের মাধ্যমে প্রকৃত মৎস্যজীবী জেলেদের সংগঠনের নেতা-কর্মীকে ইজারা দিতে হইবে। নদী ভাঙ্গা ও ভূমিহীন জেলেদের খাস জমি বরাদ্দ এবং জেলে পল্লী করে দিতে হইবে নৌকা ও টলার রাখার জন্য নির্দিষ্ট স্থান তৈরী করে দিতে হবে।
মৎস্যজীবী জেলেদের সহজ শর্তে দিতে হইবে যে সকল অ-মৎস্যজীবীদেরকে জেলে আইডি কার্ড দেয়া হয়েছে তা চিহ্নিত করে বাতিল করতে হবে এবং প্রকৃত জেলেদের আইডি কার্ড প্রদান করিতে হবে। বি জি এফ তালিকা সংশোধন করে প্রকৃত মৎস্যজীবী সংগঠন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির অনুকুলে দিতে হবে।
গণপ্রজাতন্তী বাংলাদেশ সরকারের এাণ ও পুর্নবাসন মন্ত্রনালয় থেকে ৪০ কেজি চাউল ও বিকল্প কর্মসংস্থান দিচ্ছে তা প্রকৃত জেলে সঠিকভাবে পাচ্ছে না জেলেদের তালিকা করার সময় স্বজন প্রতি করা বন্ধ করতে হবে।
জেলে সম্পাদনায় প্রকাশিত সমিতির প্রতিনিধির স্বাক্ষর ছারা মাষ্টার রোল গ্রহন করা যাবেনা তালিকা হালনাগাদ করতে সংগঠনের প্রতিনিধি কে অধিকার দিতে হবে। জেলা উপজেলা ইউনিয়ন টাস্কফোর্স কমিটিতে সংগঠনের নির্বাচত প্রতিনিধিদের কে অন্তভূক্ত করতে হবে সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী ৩ মাস পর পর টাস্কফোর্স কমিটির মিটিং করতে হবে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে হবে।
মা ইলিশ ও জাটকা সংরক্ষণ নিরাপত্তা আইন অনুযায়ী পরিচালনায় সুশাসনের অঙ্গীকার প্রতিশ্রুতি দিতে হইবে।
গণপ্রজাতন্তী বাংলাদেশ সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত কতৃর্ক ২০০২ সালে জাতীয় গঠনতত্ত্ব আইনের আওতায় ভূক্ত মা ইলিশ রক্ষা।
আরও পড়ুন
- সর্বশেষ খবর
- সর্বাধিক পঠিত