আসিফ নজরুলের সঙ্গে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের পরিণতি ভোগ করতেই হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক 

| আপডেট :  ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:১৩  | প্রকাশিত :  ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:১৩

 

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে হেনস্তার ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছেন সিনিয়র সচিব পদমর্যাদায় নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী।

আওয়ামী লীগের সমর্থকদের উদ্দেশে শুক্রবার (৮ নভেম্বর) দেওয়া সেই পোস্টে তিনি লিখেছেন, আসিফ নজরুল ভাইয়ের ওপর হামলে পড়া এবং ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের পরিণতি মাফিয়া দলের এই জঙ্গি উত্তরাধিকারদের ভোগ করতেই হবে।

সেইসঙ্গে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাস ও মিশনের অবহেলা আছে কিনা তা খতিয়ে দেখার আহ্বান জানিয়ে তিনি লিখেছেন, খতিয়ে দেখতে হবে জেনেভাস্থ বাংলাদেশ মিশনের যেকোনো গাফিলতি, মাননীয় উপদেষ্টার যথাযথ নিরাপত্তা কিংবা প্রটোকলের ঘাটতি আছে কিনা।

এর আগে, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডির মিটিং যোগ দিতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় যান আসিফ নজরুল। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) তিনি দেশে ফিরছিলেন।

উপদেষ্টা গাড়ি থেকে বিমানবন্দরে নামার পর কয়েকজন লোক এসে তাকে ঘিরে ধরেন। তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের সুইজারল্যান্ড শাখার সভাপতি নজরুল ইসলাম জমাদার ও সাধারণ সম্পাদক শ্যামল খান ছিলেন। জেনেভা বিমানবন্দরে প্রবেশের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টাকে বিরক্ত ও হেনস্তা করেন তারা। তখন তারা জয়বাংলা, জয়বন্ধু শ্লোগানও দেন।

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে হেনস্তার ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছেন সিনিয়র সচিব পদমর্যাদায় নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী।

আওয়ামী লীগের সমর্থকদের উদ্দেশে শুক্রবার (৮ নভেম্বর) দেওয়া সেই পোস্টে তিনি লিখেছেন, আসিফ নজরুল ভাইয়ের ওপর হামলে পড়া এবং ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের পরিণতি মাফিয়া দলের এই জঙ্গি উত্তরাধিকারদের ভোগ করতেই হবে।

সেইসঙ্গে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাস ও মিশনের অবহেলা আছে কিনা তা খতিয়ে দেখার আহ্বান জানিয়ে তিনি লিখেছেন, খতিয়ে দেখতে হবে জেনেভাস্থ বাংলাদেশ মিশনের যেকোনো গাফিলতি, মাননীয় উপদেষ্টার যথাযথ নিরাপত্তা কিংবা প্রটোকলের ঘাটতি আছে কিনা।

এর আগে, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডির মিটিং যোগ দিতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় যান আসিফ নজরুল। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) তিনি দেশে ফিরছিলেন।

উপদেষ্টা গাড়ি থেকে বিমানবন্দরে নামার পর কয়েকজন লোক এসে তাকে ঘিরে ধরেন। তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের সুইজারল্যান্ড শাখার সভাপতি নজরুল ইসলাম জমাদার ও সাধারণ সম্পাদক শ্যামল খান ছিলেন। জেনেভা বিমানবন্দরে প্রবেশের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টাকে বিরক্ত ও হেনস্তা করেন তারা। তখন তারা জয়বাংলা, জয়বন্ধু শ্লোগানও দেন।

আরও পড়ুন


  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত