‘১৯৯৯ বিশ্বকাপে সেরা পারফরম্যান্স করে খেলা ছেড়ে দিয়েছি’

| আপডেট :  ০৬ জুলাই ২০২৪, ০৭:০১  | প্রকাশিত :  ০৬ জুলাই ২০২৪, ০৭:০১

টি-টোয়েন্টিতে সুফল পেতে দরকার কার্যকর পদক্ষেপ জানিয়েছেন সাবেক প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন। ঘরোয়া ক্রিকেট কাঠামোর উন্নতির পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। পরবর্তী আইসিসি ইভেন্টের কথা চিন্তা করে নির্বাচকদের নিতে হবে সাহসী সিদ্ধান্ত। সময় এসেছে সাকিব-মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে ভাবার।

কোথায় দাঁড়িয়ে দেশের ক্রিকেট স্পষ্ট মিনহাজুল আবেদীনের কথায়। তাই হয়তো বিশ্বকাপের সুপার এইটে উঠে তৃপ্ত বিসিবি।

সময়ের পালাবদলে আগ্রহের কেন্দ্রে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট। অথচ এ ফরম্যাটে কোথায় যেন হারিয়ে টিম টাইগার। কম অথবা বেশি দল নির্বাচন নিয়ে সমালোচনা শুনতে হয় নির্বাচকদের। সাবেক প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন সামনে টেনেছেন বাস্তবতা।

তিনি বলেন, ‘এই ফরম্যাটের জন্য যদি কিছু ক্রিকেটারকে গড়ে তুলতে পারি তাহলে এই ফরম্যাটে ভালো কিছু করা সম্ভব।’

২০২৬ সালে অনুষ্ঠিত হবে পরবর্তী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। হাতে পর্যাপ্ত সময় তবে দরকার সঠিক পরিকল্পনা। সেক্ষেত্রে দুই সিনিয়র সাকিব-মাহমুদউল্লাহর ভাগ্য কী হবে? রোহিত-কোহলির মত নিজ থেকে সরে যাওয়ার উদাহরণ দেড় যুগ ধরে নেই বাংলাদেশ ক্রিকেটে। সেরা কম্বিনেশন খুঁজে পেতে নির্বাচকদের নিতে হবে সাহসী সিদ্ধান্ত।

মিনহাজুল আবেদীন বলেন, ‘আমি ১৯৯৯ বিশ্বকাপে সেরা পারফরম্যান্স করে খেলা ছেড়ে দিয়েছি। আমি জানি কতটুকু আগাতে হবে। নির্বাচক প্যানেল এইটা নির্ধারণ করবে কোন খেলোয়াড়কে নিয়ে আগানো যাবে, সামনের দিকে খেলানো যাবে। সবকিছু চিন্তা করে সিদ্ধান্তটা নির্বাচক প্যানেলকেই নিতে হবে।’

হেড কোচ হাথুরুকে ব্যর্থ বলতে নারাজ সাবেক প্রধান নির্বাচক। চ্যাম্পিয়ন ট্রফিতে তার উপর ভরসা রাখছেন মিনহাজুল আবেদীন।

 

আরও পড়ুন


  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত