ভূমি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার বিকেলে দুবাই থেকে ঢাকায় অবতরণের পরপরই উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুর
মিশরের রাজধানী কায়রোতে অবস্থিত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে ভাষণ দেন তিনি। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ অ্যান্ড রিসার্চের
অন্তর্বর্তী সরকারের বিমান ও পর্যটন এবং ভূমি উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাজধানী ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফের মধ্যে বৈঠক হয়েছে।বৃহস্পতিবার মিশরের রাজধানী কায়রোতে ডি-৮ সম্মেলনের ফাঁকে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে
১৯৭১ সালের বিষয়গুলো মীমাংসা করতে একমত হয়েছে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান।বৃহস্পতিবার মিশরের রাজধানী কায়রোতে ডি-৮ সম্মেলনের ফাঁকে এক বৈঠকে এ বিষয়ে একমত হন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে আজ কায়রোতে মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষা বিষয়ক মন্ত্রী ড. জাম্বরি আব্দুল কাদির বৈঠক করেছেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বৈঠকে তাঁরা মতবিনিময় করেছেন। প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ এখন ভারতের কলকাতায়। সেখানে অবস্থানকালে ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে ‘আপত্তিকর’ বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগ করছেন চট্টগ্রামের আইনজীবীরা। রবীন্দ্র ঘোষের বক্তব্যে
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামীকাল বৃহস্পতিবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন। তিনি বর্তমানে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে দুই দিনের সফরে সেখানে অবস্থান করছেন। প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত Mr Nicolas Weeks. আজ বুধবার বিকালে বাণিজ্য উপদেষ্টার সচিবালয়স্থ কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষাৎকালে তাঁরা
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, সাদপন্থিরা এবারের ইজতেমা আয়োজন করতে পারবে কি না, তা নিয়ে বিবদমান গ্রুপগুলো আলোচনা করছে। সরকার চায়, এই বিষয়টি তাদের (বিবদমান পক্ষগুলো) মধ্যে আলোচনা
