অবশেষে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের স্থানের সুরাহা হচ্ছে। নয়াপল্টন কিংবা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে সরে এসে বিকল্প স্থানে হবে এ কর্মসূচি। বিএনপি ও পুলিশের পক্ষ থেকে কমলাপুর স্টেডিয়াম অথবা বাঙলা কলেজ
বিএনপির গণসমাবেশ ঘিরে দেশে বিদ্যমান সংকটময় পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মাথা ঠান্ডা রাখার পরামর্শ দিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘আমরা সরকারি দল,
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা। রাজনৈতিক নিপীড়নমূলক বেআইনি, মিথ্যা ও গায়েবি মামলা বন্ধ এবং দায়েরকৃত সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণে আইজিপিকে চিঠিও
আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপিকে ২৬ শর্তে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণ-সমাবেশের অনুমতি দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) বিকেলে ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (সদরদপ্তর ও প্রশাসন) আব্দুল মোমেনের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে
১০ তারিখের বিএনপির সমাবেশে বাধা দেয়া হবে না। তবে বিএনপি লাঠি নিয়ে এলে ললিপপ চুষবে না আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা। সোমবার (২৮ নভেম্বর) বিকালে জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে
দীর্ঘ ৫ মাস থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ বলেছেন, ‘জনগণ উন্নতি ও শান্তি জন্য পরিবর্তন চায়। সেই শান্তি জাতীয় পার্টিই দিতে পারে, অবশ্যই তা
বিএনপির ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে কোনো বাধা দিবে না সরকার তবে আগুন ও লাঠি নিয়ে খেলতে এলে জনগণকে সঙ্গে সমুচিত জবাব দেওয়া হবে বলে জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি বলেছেন, জিয়াউর রহমান যে ভাবে পরিকল্পনা করে খুন করেছিল বঙ্গবন্ধুকে। তার ছেলে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে খুন করার জন্য গ্রেনেট হামলা
ফরিদপুরে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ শেষ করে পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে ঢাকায় ফিরেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ অন্যান্য নেতারা। শনিবার বিকেলে ফরিদপুরের কোমরপুর আবদুল আজিজ ইনস্টিটিউশন মাঠে বিএনপির বিভাগীয়
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘দেশ ছেড়ে পালানোর রাজনীতি বিএনপির। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পালানোর রাজনীতি করে না। আমাদের জন্ম এ দেশে, প্রয়োজনে মরব,