আফগানিস্তানে নারীদের বিক্ষোভের খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে তালেবানের হাতে বেদম মারধরের শিকার হয়েছেন দেশটির একাধিক সাংবাদিক। আজ বৃহস্পতিবার এনডিটিভি অনলাইন ও বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়। গত
কাবুল দখলের তিন সপ্তাহ পর মঙ্গলবার আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ঘোষণা করেছে তালেবান। সৌদি আরব বলছে, সরকার গঠনের মাধ্যমে দেশটি স্থিতিশীলতার দিকে যাবে। তালেবান সরকার আফগানিস্তানের জনগণের জানমাল রক্ষার জন্য কাজ
খাদ্য সামগ্রী এবং করোনাভাইরাস টিকাসহ আফগানিস্তানকে ২০ কোটি ইউয়ান (৩ কোটি ১০ লাখ ডলার) অর্থমূল্যের সহায়তা দেবে বলে জানিয়েছে চীন। তালেবান সরকারের সাথে যোগাযোগ বজায় রাখতে প্রস্তুত, বেইজিং থেকে এমন
আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরুত্থানের পর থেকে ভারতীয় গণমাধ্যমে যে উদ্বেগ, উৎকণ্ঠার সংবাদ প্রচার করা হচ্ছে তাতে সজোরে আঘাত করেছিলেন কলকাতার যুবক তমাল ভট্টাচার্য। কাবুলের একটি আন্তর্জাতিক স্কুলে বিজ্ঞান পড়াতেন তমাল। চলমান
আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি আবারও আফগান মানুষের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। বুধবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, যেভাবে ঘটনার সমাপ্তি ঘটেছে তার জন্য আমি অনুতপ্ত। ‘তালেবান যোদ্ধারা রাজধানী কাবুলে প্রবেশ করছে’
আফগানিস্তানের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের সচিব নিকোলাই পাত্রুশেভ এবং ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) অজিত ডোভাল বুধবার নয়াদিল্লিতে এক বৈঠকে অংশ নিয়েছেন। বৈঠকে দুই পক্ষ আফগানিস্তানের রাজনৈতিক, নিরাপত্তা
আফগানিস্তানে সদ্য ঘোষিত তালেবান সরকারের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছে চীন। আজ বুধবার বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে এ কথা জানানো হয়। খবর রয়টার্সের। কাবুল দখলের তিন সপ্তাহ পর
মার্কিন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে নতুন তালেবান সরকার নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন। কারণ, আফগানিস্তানের এ নতুন তালেবান সরকারের অনেক সদস্যই মার্কিনবিরোধী সামরিক অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছেন। বুধবার এমন সংবাদ প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম
আফগান সমস্যাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বৈঠকের জন্য ভারতে সফরে এসেছেন মার্কিন তদন্ত সংস্থা সিআইএ প্রধান উইলিয়া জে বার্নস। মঙ্গলবার যখন সরকার ঘোষণা করেছে তালেবান। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দিল্লিতে ভারতের জাতীয়
আফগানিস্তানের নতুন সরকারকে ইসলামি আইন ও শরিয়া বাস্তবায়ন করতে বলেছেন তালেবানের শীর্ষ নেতা হিবাতুল্লাহ আখুনদজাদা। মঙ্গলবার ইংরেজিতে লেখা এক বিবৃতিতে দায়িত্বশীলদের দেশের সর্বোচ্চ স্বার্থ, শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নতি নিশ্চিত করতে