শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, চামড়া শিল্প দেশের অন্যতম একটি রপ্তানিমুখী এবং বহুমুখী সম্ভাবনাময় খাত। চামড়া শিল্পের অধিকাংশ কাঁচামাল (কাঁচা চামড়া) কোরবানির সময় সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। সরকার এ
কঠোর বিধিনিষেধে সীমিত পরিসরে চলবে ব্যাংকিং কার্যক্রম। ঈদের ছুটি শেষে রোববার থেকে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শাখা নিয়ে ব্যাংক খোলা থাকবে। লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। আনুষঙ্গিক কার্যক্রম বিকাল
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালি গ্রাহক ও সরবরাহকারীদের কাছ থেকে অগ্রিম যে পরিমাণ টাকা নিয়েছে তার কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যাচ্ছে না। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ইভ্যালি মানুষের কাছ থেকে যে
ঈদুল আযহার আগে তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের বেতন-বোনাস ও অন্যান্য ভাতা পরিশোধের সুবিধার্থে আজ শনিবার (১৭ জুলাই) সংশ্লিষ্ট এলাকায় ব্যাংক খোলা আছে। এছাড়া রাজধানীর ব্যাংক পাড়া
ইভ্যালি ও ধামাকা শপিং এর অফিস বন্ধ, হটলাইনেও সাড়া নেই। বকেয়া টাকার জন্য পণ্য সরবাহকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং পণ্য না পেয়ে অর্থ ফেরতের দাবিতে ধানমন্ডি ও ভাটারার কার্যালয় ঘেরাও
ঈদের পর লকডাউনের সময় গার্মেন্ট কারখানা খোলা রাখার দাবি জানিয়েছেন পোশাক শিল্পের মালিকরা। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিল অ্যাসোসিয়েশন,
করোনা রোধে দেশজুড়ে প্রায় ১৪ দিন কঠোর লকডাউন চলার পর কোরবানি ঈদের কথা বিবেচনা করে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) থেকে ৮ দিন দেশে চলমান কঠোর বিধিনিষেধকে শিথিল করতে প্রজ্ঞাপন জারি
কুরবানি ঈদে মানুষের চলাচল ও পশুরহাটে কেনাবেচার বিবেচনায় লকডাউন শিথিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আগামী ১৫ থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত লকডাউন শিথিল করে শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এ সময়ে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার মনে করেন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আগামী দিনের ব্যবসা-বাণিজ্যের পদ্ধতিগত পরিবর্তন অপরিহার্য। তিনি বলেন, শোরুমভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্যের দিন প্রায় শেষ। করোনা মহামারি ডিজিটাল বাণিজ্য সম্প্রসারণে আমূল পরিবর্তনের
করোনাভাইরাস রোধে গত ১ জুলাই থেকে চলছে দুই সপ্তাহের সর্বাত্মক লকডাউন। চলমান কঠোর লকডাউনের মধ্যে সীমিত পরিসরে খোলা থাকছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। তবে লকডাউনের বিষিনিষেধ চলাকালীন শুক্র, শনি এবং
