ঈদে গ্রামে যাওয়া শ্রমিকদের এখনই কর্মস্থলে ফিরে না আসার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ। সংগঠনের সভাপতি ফারুক হাসান শনিবার এক গণমাধ্যমে তিনি শ্রমিকদের প্রতি এ
চলমান লকডাউনের মধ্যেই কাল রবিবার ১ আগস্ট থেকে সারাদেশের রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এর আগে শিগগিরই শিল্প কারখানা খুলে দিতে অনুরোধ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব
আগামী রোববার থেকে চলমান বিধিনিষেধের বাইরে থাকবে রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানা। আজ শুক্রবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। উপ-সচিব মো. রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সার্বিক পরিস্থিতি
গার্মেন্টসসহ রফতানিমুখী শিল্প-কারখানা স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১ আগস্ট থেকে খোলা থাকবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। শুক্রবার (৩০ জুলাই) বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপ-সচিব মো. রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, চালের অবৈধ মজুতদারদের বিরুদ্ধে দ্রুতই অভিযান শুরু হবে। আজ বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) দুপুরে ঢাকায় সরকারি বাসভবন থেকে চালের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভায়
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সারাদেশে সরকার ঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধ চলছে। বিধিনিষেধের মধ্যে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য নতুন নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নির্দেশনা অনুযায়ী, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিকাল ৩টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। আজ বৃহস্পতিবার
মহামারি নিয়ন্ত্রণে চলমান সর্বাত্মক লকডাউনের মধ্যেই পোশাক শিল্পসহ সব ধরনের কারখানা খুলে দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন শিল্পমালিকরা। বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমইএ, ঢাকা চেম্বার ও এফবিসিসিআইয়ের নেতারা বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে
করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় রোববার (১ আগস্ট) ও বুধবার (৪ আগস্ট) ব্যাংক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ কারণে একই দিনগুলোতে শেয়ারবাজারেও লেনদেন বন্ধ থাকবে। আজ বুধবার (২৮ জুলাই)
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আগামী সপ্তাহে দুটি কর্মদিবসে ব্যাংক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী রবি ও বুধবার দেশের সব ব্যাংক বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া আগামী সপ্তাহের ২, ৩
বাংলাদেশি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি ছাড়াই বিদেশে ব্যাংক হিসাব পরিচালনা করতে পারবে। দেশের বাইরে প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ওই সব দেশের অংশীদারের সঙ্গে যৌথভাবে হিসাব খোলার অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।