তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান ইউক্রেনে রুশ আক্রমণ প্রত্যাখান করেছেন। এটাকে তিনি ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে মন্তব্য করেছেন। এরদোগান বলেন, এটা আন্তর্জাতিক আইনবিরোধী। তুর্কি প্রেসিডেন্ট ইউক্রেনে রুশ আক্রমণকে ‘আঞ্চলিক শান্তি এবং স্থিতিশীলতায় চপেটাঘাত’
বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো বলেছেন, ইউক্রেনে হামলায় তার দেশের সেনারাও অংশ নেবেন। তবে এখন পর্যন্ত দেশটির সেনারা ইউক্রেন অভিযানে নামেননি বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি। বৃহস্পতিবার বেলারুশের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা বেল্টার
বেলারুশে অবস্থান করা রাশিয়ার সেনারা ইউক্রেনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। গোয়েন্দা তথ্যের বরাতে যুক্তরাজ্য এই তথ্য জানিয়েছে। ‘গোয়েন্দা আপডেট’ শিরোনামে যুক্তরাজ্যে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রাশিয়া ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের উপকণ্ঠের একটি
ইউক্রেনের ওপর রাশিয়ার হামলা প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। প্রেসিডেন্ট পুতিন দেশটিতে আরও বড় হামলা করতে যাচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বাহিনী একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এই মন্তব্য করেছেন। এই কর্মকর্তা বলেন, কয়েক পর্বে
ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী একটি বিবৃতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে দাবি করেছে, রুশ সেনাবাহিনী পূর্ব ইউক্রেনে সামরিক বাহিনীর ওপর ব্যাপক গোলাবর্ষণ শুরু করেছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কিয়েভের অদূরের
রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ভোরে এক টেলিভিশন বক্তৃতায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের দনবাস তথা ডোনেটস্ক ও লুহানস্কে সেনা অভিযানের ঘোষণা দেন। এরপরই
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া দেশটির আরও দুটি স্থানে বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে। মস্কোর হামলার আশঙ্কার মধ্যেই রাজধানীসহ তিনটি স্থানে বিস্ফোরণের খবর পাওয়া যায়। বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম
কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ চালাতে পারে বলে দাবি করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন। এক সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবি করেন তিনি। ব্লিংকেন বলেন, ইউক্রেনের স্বাধীনতা ঘোষণা করা দুটি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলায় তিন সেনা নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দেশটির রাজধানী দামেস্কে এ হামলার ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সানা। সিরিয়ার অভ্যন্তরে চলতি মাসে ইসরায়েলি বাহিনীর
ইউক্রেনের ডনবাস অঞ্চলে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে তিনি এ ঘোষণা দেন। পুতিন বলেন, রাশিয়া এবং ইউক্রেনীয় বাহিনীর